Sunday, 17 February 2013

এরশাদের সেক্স পাওয়ার feku jokes


বিল ক্লিন্টন, কফি আনান এবং এরশাদের সেক্স পাওয়ার এর একটা পরীক্ষা নেয়া হচ্ছে। তিনজনকে বলা হল আপনারাতো অনেকের সাথে সেক্স করেছেন, এবার বাদরের সাথে সেক্স করতে হবে। যিনি অল্প সময়ে বাদরকে প্রেগনেন্ট করতে পারবেন তিনি বিজয়ী হবেন। যথারীতি তারা বাদরের সাথে সেক্স করতে শুরু করল। ক্লিন্টন একদিনেই বাদরকে প্রেগনেন্ট করে দিল। কফি আনান প্রেগনেন্ট করতে দুই দিন লাগল। কিন্তু এরশাদ পারছেনা। অবশেষে এক সপ্তাহ চেষ্টার পর এরশাদের বাদরটি প্রেগনেন্ট হয়। সবাই এরশাদকে বললেন, আমরা জানতাম আপনার সেক্স পাওয়ার সবচেয়ে বেশী কিন্তু আপনার সময় বেশী লাগল কেন? এরশাদ জবাব দিলেন, ক্লিন্টন এবং কফি আনান কে মেয়ে বাদর দেয়া হলেও আমাকে ভূল করে ছেলে বাদর দেয়া হয়েছে, তাই সময় বেশী লেগেছে।
ফলাফল: এরশাদ চেম্পিয়ান ।

Naughty Jokes Collection Voll- 4



1. পাছা দিয়া কি ধোয়া বের হচ্ছে!
সেনাবাহিনীতে নিয়গের জন্য প্রার্থীদের স্বাস্থ্য পরিক্ষা করা হচ্ছে যাকে মেডিকেল চেক-আপ।সেনাবাহিনীর একজন ডাক্তার খুটিয়ে খুটিয়ে দেখছেন দরকার হলে দিগম্বরো করছেন।তো একজনকে দিগম্বর করে বল্লেন এই ছোকরা তোর পাছা এত কালো কেন?তুই কি বিড়ি,সিগারেট কিছু খাস নাকি।ছোকরাও বেশ তেদড় কেন স্যার পাছা দিয়া কি ধোয়া বের হচ্ছে!


2. পয়সা নেবে কেন?
খদ্দেরঃ সেক্স করার সময় উভয়ই মজা পাই, তাহলে তুমি আমার কাছ থেকে পয়সা নেবে কেন?
পসারিনীঃ আউটগোয়িং এই চার্জ লাগে, ইনকামিং ফ্রি

মেয়েরা বান্দর পছন্দ করে, কেননা তারা সবসময় কলা খোজে,

ছেলের ইন্দুর পছন্দ করে কেননা, তারা সবসময় গর্ত খোজে।



3. বড়ভাইয়া তো দরজা খুলছে না
ছেলেঃ বাবা, বড়ভাইয়া তো দরজা খুলছে না!
বাবাঃ খুলবে খুলবে, কাল রাতে তোমার ভাইয়ার বাসর রাত ছিল তো, ক্লান্ত তাই এখনও দরজা খুলছে না।
ছেলেঃ ঠিক আছে বাবা, কিন্তু রাতে ভাই আমার কাছে কোল্ড ক্রিম চাইলে আমি তো ভুলে ফেবিকল দিয়েছি। সেই জন্য চিন্তা করছি।

4. স্বামী-স্ত্রীর চরিত্র
বিয়ের রাতে বাসর ঘরে স্বামী স্ত্রীকে বলল, বিয়ের আগে আমি ১০ টা মেয়ের সাথে শুয়েছি!
বউ বলল, আমি জানি!
কেমনে?
স্বামী-স্ত্রীর চরিত্রতো একই রকম হয়, তাই নয় কি, আমিও

5. মেকআপ বক্স
বাবা আর ছেলে মার্কেটে গেছে। হঠাৎ ছেলে দেখে বাপের প্যান্টের চেইন খোলা!
ছেলেঃ বাবা, বাবা, তোমার প্যান্টের চেন খোলা!
বাবাঃ স্টুপিড, এভাবে বলতে নেই। বলতে হয়, “তোমার মেকআপ বক্স খোলা”
পরের দিন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি—–
ছেলেঃ বাবা, তোমার লিপস্টিক বের হয়ে গেছে।

আমাকে দিয়েই করাতেন
একদিন এক জেনারেল,এক ক্যাপ্টেন আর এক মেজর বসে বিভিন্ন ধরনের গল্প করছেন।কথায় কথায় সেক্সের কথা উঠে আসলো।জেনারেল বল্লো জানকি আমার কাছে সেক্স মানে হচ্ছে ৮০%পরিশ্রম আর ২০% আনন্দ।তারপর তিনি জিজ্ঞাসা করলেন বাদবাকিদের জবাবে ক্যাপ্টেন বল্লো আমার কাছে সেক্স মানে ৬০% পরিশ্রম আর ৪০%আনন্দ।এবার মেজরের পালা আসলে মেজর বল্লেন আমার মতে সেক্স হচ্ছে ৫০% পরিশ্রম আর ৫০% আনন্দ।ঠিক সেই সময় এক বাটলার ঢুকে পরলে জেনারেল বল্লো এই বলতো তোর কাছে সেক্স মানে কি?জবাবে বাটলার বললো স্যার আমার কাছে সেক্স মানে ১০০% ই আনন্দ এতে কোন পরিশ্রমই নাই।এর জবাব শুনে সবাই রেগে গিয়ে বল্লো এটা তোকে প্রমান করতে হবে না পারলে তোকে পানিশমেন্ট দেওয়া হবে।তখন বাটলার জবাবে বলে এতো খুবি সহজ স্যার কারন সেক্সে যদি কোন পরিশ্রম থাকতো তাহলে তা আপনারা আমাকে দিয়েই করাতেন।

কনডম ব্যবহার করবো


বাচ্চাদের স্কুলের টিচার মিস তানিয়া একদিন ছুটির পর ছোট্ট বাবুকে দাঁড় করালেন।

‘এক মিনিট দাঁড়াও ছোট্ট বাবু।’ চশমার ওপর দিয়ে চাইলেন তিনি। ‘তোমার হোমওয়র্ক তো খুব খারাপ হচ্ছে ক’দিন ধরে। তোমার কি কোন সমস্যা হচ্ছে?’

ছোট্ট বাবু মাথা ঝোঁকালো। ‘জ্বি টিচার। আমি প্রেমে পড়েছি।’

মিস তানিয়া মিষ্টি হাসলেন। ‘কার প্রেমে পড়েছো?’

‘আপনার, মিস তানিয়া। আমি আপনাকে বিয়ে করতে চাই।’

‘কিন্তু ছোট্ট বাবু,’ নরম গলায় বললেন মিস তানিয়া, ‘ভেবে দ্যাখো ব্যাপারটা কেমন বোকাটে হবে? নিশ্চয়ই আমি একদিন কাউকে স্বামী হিসেবে চাইবো … কিন্তু আমি তো কোন বাচ্চা চাই না।’

‘ভয় পাবেন না মিস।’ আশ্বাস দিলো বাবু। ‘সেক্ষেত্রে আমি কনডম ব্যবহার করবো।’

নাস্তা গরম করি A naughty Joke


একবার এক পোলা বিয়ার পরে বাসর ঘরে ঢুকছে। ভালা পোলা। বিয়ার আগে কোন মাইয়ার সাথে কিছু করার চান্স হয় নাই । পোলা ফার্স্ট টাইম বউয়ের সাথে কইরা কঠিন মজা পাইছে। সকালে বউ উঠছে । পোলায় জিগায় কই যাও । বউ কইল নাস্তা বানাইতে যাই । পোলা কয় নাস্তা বানাইতে হবে না । এই দিকে আসো । কাছে গেছে পরে আরেক বার সাপ লুডু খেলল তারা। খেলার পরে পোলায় কয় এইটাই আমার নাস্তা। দুপুরে যাইব একি কাহিনি। বিকালে নাস্তা রেডী করতেছে বউ একই কাহিনী।

দুই দিন পরে জামাই অফিস থেকে ফিরা দেখে বউ ছায়া কোমরের কাছে তুইলা চুলার উপর খাড়াইয়া আছে। পোলায় হাক কইরা উঠছে কি করো কি করো? বউ কইলো ” তোমার বিকালের নাস্তা গরম করি।”

গোডাইন থাইকা দিছি Fresh joke


এক মাওলানা আর একদল পাঙ্ক একই সাথে ট্রেনে যাচ্ছে। তো এক পাঙ্ক ঠিক করছে মওলানারে একটু বিরক্ত করবে। কি নিয়ে বিরক্ত করা যায় খুজতে যায়ে দেখে যে হুজুরেরর মাত্র সাতটা লম্বা লম্বা দাড়ি থুতনির কাছে। আর একটাও দাড়ি ওঠেনাই।
:হুজুর আমার মনে হয় আপনার মত পরহেজগার লোকের দাড়ি যদি সাথে রাখি তাহলে আমার আর কোন অসুখ হবে না। আমারে একটা দাড়ি দেন।

হুজুরও কিছুতেই দাড়ি দেবে না, সেও ছাড়বে না। এরকম করতে করতে শেষ পর্যন্ত হুজুর কইছে ঠিক আছে, একটু পরে। তো একটু পরে সে সত্যি সত্যি একটা দাড়ি দিয়া দিছে। পোলা তো মহা খুশি। কিন্তু গুইনা দেখে যে হুজুরের দাড়ি সাতটাই আছে।

:একটা দিলেন তারপরও আপনার দাড়ি সাতটা থাকে কেমনে?
: আরে এইটা তো শো রুম। আপনারে গোডাইন থাইকা দিছি।

কুত্তা দিয়া চুদামু Fuck by Dog


দুই কুত্তা গ্রামে খাবার কমে যাওয়া শহরে আসছে। এসে একজন গেছে উত্তরে একজন দক্ষিনে। একমাস পর দুইজনের দেখা। উত্তরের জন অনেক মোটাতাজা হয়ে গেছে কিন্তু দক্ষিনের জন আরও শুকায়ে গেছে। তো উত্তরের জন দক্ষিনের জনরে কইছে তুমি উত্তরে চলে আস, উত্তরে অনেক খাবার, তুমি অনেক মোটা হয়ে যাবে।
:না
:কেন?
:আমি অপেক্ষায় আছি।
:কিসের অপেক্ষা?
:আছে বলা যাবে না।
একমাস পর আবার তাদের দেখা। এইবার দক্ষিনের জন আরও শুকায়ে গেছে। কিন্তু তারপরও সে উত্তরে যাবে না। শুধু বলে সে অপেক্ষায় আছে।

আরও একমাস পর তাদের আবারও দেখা। দক্ষিনের জনের অবস্থা এইবার মরমর। তো উত্তরের জন কইছে হয় এইবার তুমি আমার সাথে আসবা না হয় কইবা তুমি কিসের অপেক্ষায় আছো।
: তাইলে শুনো। ঐ যে সাদা বাড়িটা দেখ। ঐখানে একটা নতুন বৌ আসছে। সে রান্না খুব একটা পারেনা। একদিন তরকারিতে লবন বেশী দিয়া ফেলছিল। তখন জামাইডা কইছে আর একদিন যদি তরকারিতে লবন বেশী হয় তরে আমি কুত্তা দিয়া চুদামু। আমি অপেক্ষায় আছি আবার কবে তরকারিতে লবন বেশী হবে।

ব্রা টা দিয়া কি করছো


আবুল মিয়ার সাথা পাশের বাসার মিতা ভাবীর যৌন সম্পর্ক আছে। আবুল তারে একটা বিদেশী ব্রা গিফট করছে। তার সাতদিন পর:
আবুল:তোমাকে যে বিদেশী ব্রা টা দিছিলাম সেইটা দিয়া কি করছো?
মিতা: সেটা তো রফিক নিয়া গেছে আমার কাছে থাকে।
আ: তার মানে তুমি রফিকের সাথেও xxx কর।
মি: তো তোমার কি ধারনা শুধু তোমার সাথেই।
আ: যাই হোক, রফিক সেটা দিয়া কি করছে।
মি: রফিকের সাথে আবার আইরিনের প্রেম। সে আইরিনকে গিফ্ট করছে।
আ: আইরিন সেটা দিয়া কি করছে?
মি: তা তো জানিনা। কেন, কি দরকার তোমার তা দিয়া
আ: খুব দরকার। আজ আমার বৌ দেখি সেই ব্রাটা পইরা আছে।

মা একজন পতিতা fuck off Teacher



.ছোট্ট বাবুর ক্লাসে নতুন শিক্ষিকা মিস মিলি এসেছেন। তিনি প্রথমেই সকলের সঙ্গে পরিচিত হবেন। কাজেই বাচ্চাদের দিকে তাকিয়ে মিষ্টি করে বললেন, ‘ছোট্ট সুজি, তোমার বাবা মা কী করেন?’
‘আমার বাবা একজন বিজ্ঞানী, আর মা একজন ডাক্তার।’

মিষ্টি হেসে মিস মিলি বললেন, ‘ছোট্ট টুনি, তোমার বাবা মা কী করেন?’

‘আমার বাবা একজন শিক্ষক, আর মা একজন উকিল।’

‘বাহ! ছোট্ট বাবু, তোমার বাবা মা কী করেন?’

বাবু বলল, ‘আমার বাবা মারা গেছেন, আর মা একজন পতিতা।’

মিস মিলি রেগে আগুন হয়ে প্রিন্সিপালের কাছে পাঠালেন বাবুকে। মিনিট পাঁচেক পর ছোট্ট বাবু ফিরে এল।

‘তুমি প্রিন্সিপালকে বলেছ, তুমি আমার সঙ্গে কেমন আচরণ করেছ?’

‘জ্বি মিস।’ বলল বাবু।

‘তিনি কী বললেন?’

‘বললেন, আমাদের সমাজে কোনও কাজই তুচ্ছ নয়। তারপর আমাকে একটা আপেল খেতে দিলেন, আর বাসার ফোন নাম্বার লিখে রাখলেন।’

কিভাবে বাতাস করতে হয় Rihad Genius


বুড়ো রিয়াদ সাহেব বিয়ে করেছেন এক কচি মেয়েকে। কিন্তু কয়েক হপ্তা পর দেখা গেলো, বিছানায় যত কায়দা কানুনই তিনি করেন না কেন, বউ বেচারির রাগমোচন হচ্ছে না।
রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তিনি ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।

ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে রায় দিলেন। “এক কাজ করুন। ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। আপনারা যখন ঐসব করবেন, ছোকরা ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে আপনাদের বাতাস করবে।”

ডাক্তারের কথা কী আর ফেলা যায়? রিয়াদ সাহেব এক ষন্ডামতো ছোকরাকে ভাড়া করে বাড়ি নিয়ে গেলেন। ডাক্তারের নির্দেশমতো কাজ করেও কোন ফল পাওয়া গেলো না। চটেমটে রিয়াদ সাহেব আবার ডাক্তারের চেম্বারে হানা দিলেন।

ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে আবারও রায় দিলেন। “এক কাজ করুন। এবার উল্টো ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। এবার ছোকরা আপনার স্ত্রীর সাথে যখন ঐসব করবে, আপনি ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে ওদের বাতাস করবেন।”

মরিয়া রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তথাস্তু।

এবার একেবারে হাতেনাতে ফল পাওয়া গেলো। রিয়াদ সাহেবের বউ এক উথালপাথাল রাগমোচন লাভ করলেন।

উল্লসিত রিয়াদ সাহেব ষন্ডা ছোকরার কাঁধে টোকা দিয়ে বললেন, “এবার বুঝেছো তো ছোকরা, কিভাবে ঠিকমতো বাতাস করতে হয়?”

বাচ্চাটার চুল সোনালি *** Adult Joke


বুড়ো লম্পট রিয়াদ সাহেব সত্তর বছর বয়সে কুড়ি বছরে এক সুন্দরী তরুণীকে বিয়ে করলেন।
বছর ঘুরতেই খোকা হলো তাদের।

হাসপাতালের নার্স মুচকি হেসে বললো, ‘বাহ রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন মনে হচ্ছে?’

রিয়াদ সাহেব গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’

আরো দুবছর পর আবার খুকি হলো তার।

নার্স আবারো মুচকি হাসলো। ‘হুম, রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন।’

রিয়াদ সাহেব আবারো গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’

বছর দুয়েক পর আবার খোকা হলো তাঁর।

নার্স কিছু বলার আগেই রিয়াদ সাহেব বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’

নার্স মুচকি হেসে বললো, ‘তাহলে এবার তেল পাল্টে নিন স্যার। আপনার এবারের বাচ্চাটার চুল সোনালি।’

Naughty Jokes Collection Voll-3

Bhudar chhobi.

1. দুধ খাওয়াতে
প্রথম রাতেই নতুন হিন্দু বউ ঘরে ঢুকে ব্লাউজ খুলতে লাগল।
আশ্চর্য হয়ে বর জিজ্ঞাসা করল, ‘একি করস?”
“মা বলেছে, ঘরে ঢুকেই তোমাকে দুধ খাওয়াতে”-বউ এর উত্তর।

2.মোমবাতি ব্যবহার করছে
মহিলা হোষ্টেলে হঠাৎ বিদ্যুৎ নষ্ট হয়ে গেলে,ওয়ার্ডেন বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করলো,”হ্যালো বিদ্যুৎ অফিস? আপনার লোকজন কে শিগ্গির পাঠিয়ে দিন, মেয়েরা সবাই মোমবাতি ব্যবহার করছে!

3.স্বামী-স্ত্রীর চরিত্র
বিয়ের রাতে বাসর ঘরে স্বামী স্ত্রীকে বলল, বিয়ের আগে আমি ১০ টা মেয়ের সাথে শুয়েছি!
বউ বলল, আমি জানি!
কেমনে?
স্বামী-স্ত্রীর চরিত্রতো একই রকম হয়, তাই নয় কি, আমিও

4.আরেকটা ফুটা
দেহ পসারিনি, প্লাস্টিক সার্জনকে যেয়ে বলল, আরেক টা ছিদ্র করে দেন তো!
আরেক টা, কেন? আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞাসা করল সার্জন।
ব্যবসা ভাল চলছে, একটাই খদ্দের ঠেকিয়ে পারছিনা , তাই আরেকটা ব্রাঞ্চ খুলতে চাচ্ছিলাম।

5. পানিকে বিশাল ভয় পায়
১ম বন্ধুঃ জানিস আমার বউ পানিকে বিশাল ভয় পায়।
২য় বন্ধুঃ কেমনে জানলি?
১ম বন্ধুঃ আজ অফিস থেকে ফিরে দেখি গোসল করার সময়ও সিকিউরিটি গার্ডকে বাথটাবে পাহারায় রেখেছে।

Naughty Jokes Collection Voll-2

Bhudar Chhobi

1. মুরগির ব্রেস্ট
   : বলোতো মুরগির ব্রেস্ট নেই কেন ?
   : মোরগের হাত নেই বলে |


2. কার বেশি সুখ
  : বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়?
  : অব্যশই মেয়ে |
  : কেন ?
  : যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না লাঠিতে ??

3. সাবধান
    একটা ফোন বুথের সাথে এক ছেলে লিখে রাখছে: বিড়াল হইতে সাবধান দুধ খাবে কিন্তু।
    এক মেয়ে সেটা দেখে উত্তর লিখছে: বানর হইতে সাবধান, কলা খাবে কিন্তু।

4. বার করে লিখ
    একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে। যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি   . .   জিনিস দুই বার করে লিখতে। সে শিক্ষক আবার ভদ্র ভাষায় কথা বলে। তাই সে বলেছে:
    দুদু বার করে লিখ।

     ……….. বেচারা ভদ্র ভাষায় কথা বলার দায়ে প্রাইভেট হারাইছে।

5. বাবা কিন্তু ছাড়বে না
   এক ফাজিল ছেলে এক মেয়ে কে দেখে বললো,’ ম-য় আকার মা + ল।

   মেয়েটাও ফাজিল। সে রিপ্লাই দিলো, “আচ্ছা, শেষের “ল” টা কেটে দেওয়া যায় না?”

   ছেলে বললো, “আমি ছেড়ে দিলেও বাবা কিন্তু ছাড়বে না।”

Naughty jokes Collection Voll-1

Bangla Adult Jokes
Naughty Jokes Collection Voll -1


1.

ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!

এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারন তার ... দাড়ায় না | ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না |
: প্রেমিকা আছে ?
: না |
: পরকীয়া করেন ?
: না |
: টানবাজার যান ?
: না |
: মাস্টারবেট করেন?
: না |
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, " ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!"


2.


কনডম
স্ত্রীঃ বল তো, সবচেয়ে ক্ষুদ্র ও ক্ষনস্থায়ী পোশাক কোনটি ?

স্বামীঃ কনডম

3.


আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন
স্বামী-স্ত্রী রতিক্রিয়ার সময়--

স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো?
স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং | ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ডুকে যাই |
বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ডুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন |

4.


ভিজিয়ে চেষ্টা করো
বাসর রাত| আনাড়ি স্বামী অনেক চেষ্টা করেও লক্ষ্যে না যেতে পেরে খুব বিব্রত | লজ্জায় নিজের কথা বলতে পারছে না বউকে |
স্বামীঃ এই শুনছো, সুইয়ে সুতোটা পরিয়ে দেও না, আমার মোটেও অভ্যাস নেই |

বউঃ সুতোর মাথাটে থুতুতে ভিজিয়ে নেও, দেখবে ঠিকই পারবে |

5.


জরিমানা
একলোক এক ট্রাফিক মহিলাকে বিয়ে করল | বাসর রাতের পরদিন ট্রাফিক মহিলা ১০০০ টাকা জরিমানা করল এভাবে
-ওভার স্পীড ৩০০
- হেলমেট না পরা ৩০০
- রং ওয়ে এট্রি ৪০০




বিচি Naughty joke


এক লোকের তিনটি বিচি | সে এটা নিয়া খুবই চিন্তিত | লজ্জায় কাউকে বলতে পারছে না | উপায় না দেখে ডাক্তারের কাছে গেল |
লোক : লজ্জিত হয়ে ডাক্তারকে বলছে, ডাক্তার সাহেব আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |

ডাক্তার : কি বলেন বুঝতে পারছি না |

লোক : আরে আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |


ডাক্তার : কিছুই বুঝতে পারছি না | পরিস্কার করে বলুন |

লোক : উপায় না দেখে বলল, আপনার আর আমার মিলে ৫ টি বিচি ||

ডাক্তার : তাহলে কি আপনার ১ টি ??

আমিও যুদ্ধে যেতে চাই না Funny Mooment


এক সৈন্য ছুটতে ছুটতে এসে হাজির এক নানের কাছে।
"সিস্টার, আমাকে খুঁজছে এক দুষ্ট পুলিশ। আমাকে বাঁচান!" বললো সে।

"ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন, বাছা! তা আমি কিভাবে তোমাকে সাহায্য করতে পারি?" খোনা গলায় বললেন নান।

"আমি কি আপনার এই ঢোলা আলখাল্লার নিচে লুকাতে পারি?" জানতে চাইলো সৈন্য।

"নিশ্চয়ই।" সায় দিলেন নান। সৈন্য হামাগুড়ি দিয়ে তাঁর আলখাল্লার নিচে ঢুকে পড়লো।

খানিকক্ষণ বাদেই এক পুলিশ ছুটতে ছুটতে এসে হাজির।

"সিস্টার, এদিক দিয়ে কোন সৈন্যকে যেতে দেখেছেন?"

"হ্যাঁ বাছা। সে তো ওদিকে চলে গেলো ছুটতে ছুটতে।"

পুলিশ ধন্যবাদ জানিয়ে নানের দেখানো দিকে ছুটতে ছুটতে চলে গেলো।

আলখাল্লার নিচ থেকে বেরিয়ে সৈন্য বললো, "সিস্টার, আপনি আমাকে বাঁচালেন। আমি যুদ্ধে যেতে চাই না, কিন্তু ব্যাটারা আমাকে জোর করে পাঠাবেই!"

নান বললেন, "ঠিক আছে বাছা, ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন।"

সৈন্য বললো, "ইয়ে, সিস্টার, একটা কথা আপনাকে বলা দরকার। আলখাল্লার নিচে বসে দেখলাম কি না। দারুণ একজোড়া ঊরু আপনার!"

নান বললেন, "বাছা, আরেকটু ওপরে খেয়াল করলে দারুণ একজোড়া অন্ডকোষও দেখতে পেতে। আমিও যুদ্ধে যেতে চাই না ...।"

ফোন নাম্বার লিখে রাখলেন

ছোট্ট বাবুর ক্লাসে নতুন শিক্ষিকা মিস মিলি এসেছেন। তিনি প্রথমেই সকলের সঙ্গে পরিচিত হবেন। কাজেই বাচ্চাদের দিকে তাকিয়ে মিষ্টি করে বললেন, 'ছোট্ট সুজি, তোমার বাবা মা কী করেন?'

'আমার বাবা একজন বিজ্ঞানী, আর মা একজন ডাক্তার।'

মিষ্টি হেসে মিস মিলি বললেন, 'ছোট্ট টুনি, তোমার বাবা মা কী করেন?'

'আমার বাবা একজন শিক্ষক, আর মা একজন উকিল।'

'বাহ! ছোট্ট বাবু, তোমার বাবা মা কী করেন?'

বাবু বলল, 'আমার বাবা মারা গেছেন, আর মা একজন পতিতা।'

মিস মিলি রেগে আগুন হয়ে প্রিন্সিপালের কাছে পাঠালেন বাবুকে। মিনিট পাঁচেক পর ছোট্ট বাবু ফিরে এল।

'তুমি প্রিন্সিপালকে বলেছ, তুমি আমার সঙ্গে কেমন আচরণ করেছ?'

'জ্বি মিস।' বলল বাবু।

'তিনি কী বললেন?'

'বললেন, আমাদের সমাজে কোনও কাজই তুচ্ছ নয়। তারপর আমাকে একটা আপেল খেতে দিলেন, আর বাসার ফোন নাম্বার লিখে রাখলেন।'

যত বেশি ঘষবেন, এটা ততই বাড়বে Teacher student


ছোট্ট বাবুদের ক্লাসে ঢুকে মিস দেখলেন, বোর্ডে ক্ষুদে হরফে পুরুষদের বিশেষ প্রত্যঙ্গটির কথ্য নামটি লেখা।

ভীষণ চটে গিয়ে চেঁচিয়ে উঠলেন তিনি, 'কে লিখেছে এটা?'

কেউ উত্তর দিলো না। মিস তড়িঘড়ি করে সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন।

পরদিন আবার ক্লাসে একই কান্ড, এবার শব্দটি আরেকটু বড় হরফে লেখা। আবারও ক্ষেপলেন মিস, 'কে লিখেছে এটা?'

কেউ উত্তর দিলো না। মিস আবার সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন।

পরদিন আবার ক্লাসে একই কান্ড, এবার শব্দটি আরো একটু বড় হরফে লেখা। মিস কিছু না বলে শুধু ডাস্টার ঘষে মুছে দিলেন লেখাটা।

তার পরদিন আবারও একই কান্ড, এবার গোটা বোর্ড জুড়ে শব্দটি লেখা। মিস বহুকষ্টে মেজাজ ঠিক রেখে ডাস্টার ঘষে লেখাটা মুছলেন।

তার পরদিন ক্লাসে এসে মিস দেখলেন, বোর্ডে লেখা: যত বেশি ঘষবেন, এটা ততই বাড়বে।

'মৌমাছিরাও ওগুলোই করে।' adult joke


রাতে শোওয়ার আগে স্ত্রীর মনে পড়ল আজ বিকেলে ছেলেকে বারান্দায় দাঁড়িয়ে পাশের বাড়ির টুনির সঙ্গে কী যেন ফিসফিস করতে দেখেছেন।

তিনি স্বামীকে ডেকে বললেন, 'হ্যা গো শুনছ, আমাদের ছেলে বড় হচ্ছে। তোমার কি মনে হয় না ওকে কিছু ব্যাপার বুঝিয়ে বলা উচিত? তুমি বরং আজকেই ওকে সেক্সের ব্যাপারে সবকিছু বুঝিয়ে বল। তবে একবারেই সব বলে দিও না যেন, ফুল কিংবা মৌমাছি থেকে শুরু কর।'

অনিচ্ছা সত্ত্বেও স্বামী বিছানা ছেড়ে উঠে দাঁড়াল। ছেলেকে আড়ালে ডেকে নিয়ে গেল। 'হ্যা রে বাবু, তোর কি মনে আছে, গত হপ্তায় টুনির সঙ্গে তুই আর আমি কী করেছিলাম?'

'হ্যাঁ বাবা।'

'মৌমাছিরাও ওগুলোই করে।'

'ওগো, থামো, আর না bangla Adult joke


এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।

ফরাসী বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।'

ইতালীয় বলছে, 'গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।'

বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, 'তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক'বার আদরসোহাগ করেছো?

বাঙালি বললো, 'একবার।'

ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, 'তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?'

'ওগো, থামো, আর না ...।'

ভাবীর হাতের রান্না তো অপূর্ব!' A nice boudi jokes


বাবুর অফিসের কাজে মন বসে না। তার গা ম্যাজম্যাজ করে, মেজাজটাও খারাপ হয়ে থাকে।

বস একদিন ডাকলেন তাকে।

'শোনো, এভাবে তো চলবে না। তোমাকে চাঙা হতে হবে। আমারও এরকম হতো আগে। তখন কী করতাম জানো? লাঞ্চ আওয়ারে বাড়ি চলে যেতাম। তোমার ভাবীর হাতের মজার রান্না খেয়ে, ঘন্টাখানেক তাকে চুটিয়ে আদর সোহাগ করতাম ... হে হে, বুঝতেই পারছো, কী বলতে চাইছি। এরপর থেকে আমি একদম চাঙা, কোন সমস্যা হয় না। তুমিও ওরকম একটা কিছু করে দেখো, ফল পাবে।'

হপ্তাখানেক পর বস দেখলেন, অফিসে বাবুর কাজ চলছে দারুণ। টেলিফোন, ফ্যাক্স, কম্পিউটার নিয়ে দক্ষযজ্ঞ কান্ড একেবারে। বস হাসলেন, 'কী মিয়া, পরামর্শ কাজে লাগলো?'

বাবু উৎফুল্ল গলায় বললো, 'জ্বি স্যার, একেবারে হাতে হাতে। আর ভাবীর হাতের রান্না তো অপূর্ব!'

আমার প্রতিদান পাওয়া


একটা অ্যাক্সিডেন্টে ভয়ানকভাবে পুড়ে গেছেন এক সুন্দরী মহিলা। সারা শরীর ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে তাঁর, কিন্তু সবচে বাজে অবস্থা মুখের। ডাক্তার মহিলার স্বামীকে জানালেন, কসমেটিক সার্জারি করতে হবে। অন্য কোথাও থেকে চামড়া এনে মহিলার মুখে বসাতে হবে। মহিলার নিজের শরীরের চামড়া এ অবস্থায় সরানো সম্ভব নয়, সমস্যা হতে পারে।

স্বামী ভদ্রলোক তখন তাঁর শরীর থেকে চামড়া নেয়ার প্রস্তাব দিলেন। ডাক্তার রাজি হলেন, এবং ভদ্রলোকের নিতম্ব থেকে চামড়া তুলে ভদ্রমহিলার মুখে বসালেন। অবশ্য এই দম্পতি ডাক্তারকে অনুরোধ জানালেন গোটা ব্যাপারটা গোপন রাখার জন্যে।

অপারেশন শেষে দেখা গেলো, মহিলাকে আরো সুন্দরী দেখাচ্ছে। আত্মীয়স্বজন তো তাঁকে দেখে অবাক, এতো চমৎকার অপারেশনের জন্যে ডাক্তারকে প্রচুর ধন্যবাদ জানিয়ে বাড়ি ফিরে এলেন সে দম্পতি।

কিছুদিন পর নিরালায় মহিলা ধন্যবাদ জানালেন তাঁর স্বামীকে। ‘তুমি আমার জন্যে যা করলে, তা আমি জীবনে ভুলতে পারবো না গো, এর প্রতিদান আমি দিতে পারবো না।’ গদগদ হয়ে বললেন মহিলা।

স্বামী তাঁকে একহাতে জড়িয়ে ধরে বললেন, ‘ও কিচ্ছু না, লক্ষীটি। আর তোমার প্রতিদান দিতেও হবে না। যতবার তোমার মা এসে তোমার গালে চুমো খায়, আমার প্রতিদান পাওয়া হয়ে যায়।’

কী দিয়ে দরজায় নক করছি A Nice Joke


নিজের ইচ্ছেশক্তি পরীক্ষার জন্যে এক ভদ্রলোক ঠিক করলেন, তিনমাস তিনি স্ত্রীর সাথে মিলিত হওয়া থেকে বিরত থাকবেন। এ ব্যাপারে তাঁর স্ত্রীর তেমন আগ্রহ না থাকলেও ভদ্রলোকের প্রস্তাবে রাজি হলেন তিনি।

প্রথম কয়েক হপ্তা তেমন একটা সমস্যা হয়নি। দ্বিতীয় মাস থেকে শুরু হলো সমস্যা। ভদ্রমহিলা তখন বোরখা পরে আর রসুন চিবিয়ে ঘুমুতে গেলেন। বহুকষ্টে দ্বিতীয় মাস কাটানোর পর তৃতীয় মাস থেকে সত্যিই খুব কষ্ট হতে লাগলো। মহিলা বাধ্য হলেন ভদ্রলোককে ড্রয়িংরূমের সোফায় ঘুমুতে পাঠানোর জন্যে, আর রাতে নিজের ঘরের দরজায় খিল এঁটে রাখতে হলো তাঁকে।

এমনি করে তিনমাস শেষ হলো। একদিন ভোরে শোবার ঘরের দরজায় টোকা পড়লো। ঠক ঠক ঠক।

‘বলো তো আমি কে?’ ওপাশ থেকে ভদ্রলোকের গলা ভেসে এলো।

‘আমি জানি তুমি কে!’ উৎফুল্ল গলায় বললেন মহিলা।

‘বলো তো আমি কী চাই?’

‘আমি জানি তুমি কী চাও!’

‘বলো তো আমি কী দিয়ে দরজায় নক করছি?’

Friday, 15 February 2013

সেটা হচ্ছে আমার মুখ a funny bangla jokes


এক শহরের ইমাম, পাদ্রী, আর রাবাই একবার বেরিয়েছে ঘুরতে।

ঘুরতে ঘুরতে তারা তিনজন শহরের পাশে একটা অপূর্ব নির্জন লেকের সামনে হাজির হলো। যেহেতু ধারেকাছে কেউ নেই, কিছুক্ষণ আলাপ করে তারা সিদ্ধান্তে এলো, তারা কাপড়চোপড় খুলে পানিতে নামবে।

যে-ই ভাবা সেই কাজ, একটা ঝোপের আড়ালে কাপড় খুলে রেখে তিনজনই পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়লো।

ঘন্টাখানেক পানিতে হুটোপুটি করে, এই মুক্তির স্বাদ উপভোগ করে তিন ধর্মযাজক আবার তীরে উঠে এলো। তারা ঝোপের দিকে এগোতে যাবে, এমন সময় শহরের একদল নারীপুরুষ সেখানে এসে হাজির। কী করা উচিত, বুঝতে না পেরে ইমাম আর পাদ্রী তাদের নাভির নিচটা দুহাতে ঢেকে ফেললেন, আর রাবাই ঢাকলেন তার মুখ। তারপর তিনজনই ভোঁ দৌড় দিলেন ঝোপের আড়ালে।

লোকজন চলে যাওয়ার পর পাদ্রী আর ইমাম রাবাইকে জিজ্ঞেস করলেন, কেন তিনি তাঁদের মতো লজ্জাস্থান না ঢেকে মুখ ঢেকে ফেলেছিলেন।

রাবাই নির্বিকার মুখে বললেন, 'আপনাদের জমায়েতে কী হয়, আমি বলতে পারবো না, কিন্তু আমার জমায়েতের লোক আমাকে যা দেখে চিনে ফেলবে, সেটা হচ্ছে আমার মুখ।'

লেসবিয়ান। a naughty bangla jokes.

একটা বারে এক বুড়ো কাউবয় বসে আছে, পুরো কাউবয় সাজে। এক তরুণী এসে তার পাশে বসলো।

'তুমি কী সত্যিই একজন কাউবয়?' জিজ্ঞেস করলো সে।

কাউবয় বললো, 'আসলে, আমি আমার সারাজীবন কাটিয়েছি খামারে। গরু পেলে বড় করেছি, বুনো ঘোড়া পোষ মানিয়েছি, ভাঙা বেড়া সারিয়েছি ... মনে হয় আমি একজন কাউবয়।' একটু থেমে জিজ্ঞেস করলো সে, 'তা, তুমি কী করো?'

তরুণী উত্তর দিলো, 'আমি একজন লেসবিয়ান। সারাদিন আমি মেয়েদের চিন্তা করি। ঘুম থেকে উঠেই আমি মেয়েদের নিয়ে ভাবি। আমি যখন খাই, টিভি দেখি, ব্যায়াম করি, তখনও আমি মেয়েদের কথা ভাবি।' এ কথা বলে মেয়েটা ড্রিঙ্ক শেষ করে উঠে চলে গেলো।

একটু পর আরেকটা মেয়ে এসে বসলো কাউবয়ের পাশে।

'হাই, তুমি কি সত্যিই একজন কাউবয়?' জিজ্ঞেস করলো মেয়েটা।

কাউবয় বিষণ্ন মুখে বললো, 'আমি তো সারাটা জীবন তা-ই জানতাম, কিন্তু একটু আগে টের পেয়েছি, আমি আসলে একজন লেসবিয়ান।'

তোমার পাজামাটা খোলো animal bangla kjokes.


এক খামার মালিক শখ করে একটা জেব্রা কিনে এনেছে আফ্রিকা থেকে।

এক ভোরে জেব্রাটা বেরিয়ে এলো তার আস্তাবল থেকে। খামারের ভেতরে ঘুরতে লাগলো সে, আর ভাবতে লাগলো, এখানে তার কাজ কী হতে পারে।

প্রথমে তার দেখা হলো একটা মুরগির সাথে। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'

মুরগি জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে ডিম পাড়ি।'

এরপর তার দেখা হলো একটা গরুর সাথে। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'

গরু জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে দুধ দিই।'

তার দেখা হলো একটা শুয়োরের সাথে। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'

শুয়োর ঘোঁতঘোঁত করে জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। মালিক আমাকে মেরে আমার মাংস খায়।'

জেব্রা কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে সামনে এগোলো।

এবার তার দেখা হলো একটা ষাঁড়ের। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'

ষাঁড় জেব্রাকে আপাদমস্তক দেখে মুচকি হেসে জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। তুমি তোমার পাজামাটা খোলো, আমি তোমাকে দেখাচ্ছি আমি এখানে কী করি।'

আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই a nice bangla jokes


ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলছে, 'টিচার টিচার, আমার আম্মু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?'

টিচার বললেন, 'তোমার আম্মুর বয়স কত সোনা?'

পিচ্চি বললো, 'চল্লিশ।'

টিচার বললেন, 'হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।'

পিচ্চি এবার বললো, 'আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?'

টিচার বললেন, 'তোমার আপুর বয়স কত সোনা?'

পিচ্চি বললো, 'আঠারো।'

টিচার বললেন, 'হ্যাঁ, তোমার আপু প্রেগন্যান্ট হতে পারবে।'

পিচ্চি এবার বললো, 'আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো?'

টিচার হেসে বললেন, 'তোমার বয়স কত সোনা?'

পিচ্চি বললো, 'আট।'

টিচার বললেন, 'না সোনা, তুমি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে না।'

এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট বাবু পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো, 'শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই।'

খাচ্চর কোথাকার?


বলুন তো আমি কে?


আমি এমন একজন, যাকে দুই লিঙ্গের মানুষই উপভোগ করে থাকে।

আমি ধরুন গিয়ে, ছয় থেকে আট ইঞ্চির মতো লম্বা, আমার একদিকে কিছু রোঁয়া আছে, অন্যদিকে আছে একটা ফুটো।

সাধারণত আমি শুয়েই থাকি সারাদিন, কিন্তু যে কোন সময় আমি কাজের জন্যে দাঁড়িয়ে যেতে রাজি।

আর কী কাজ রে ভাই! একটা ভেজা ভেজা জায়গায় আমাকে বারবার যেতে আর আসতে হয়। কাজ শেষ হলে সাদা, আঠালো কিছু পদার্থ পেছনে ফেলে রেখে আমি আবার আগের জায়গায় ফিরে যাই। অবশ্য যাওয়ার আগে আমাকে পরিষ্কার করা হয়।

বলতে পারলেন না তো? আরে, আমি তো আপনার ...

...

... টুথব্রাশ! কী ভাবছিলেন আপনি আমাকে, খাচ্চর কোথাকার?

সাংঘাতিক ব্যথা করছে।' A Nice Bangla Jokes


গলফ খেলতে গেছে টিনা।

সাঁই করে ব্যাট চালালো সে। তারপর দেখতে পেলো, তার টার্গেটের কিছুটা দূরে এক লোক হঠাৎ কোমরের নিচটা চেপে ধরে শুয়ে পড়লো।

'নিশ্চয়ই আমার বলটা ওর ওখানটায় গিয়ে লেগেছে!' আঁতকে উঠলো সে। তারপর ছুটে গেলো সেখানে।

দেখা গেলো, লোকটা কোঁকাচ্ছে সমানে, কোমরের নিচটায় হাত চেপে রেখেছে সে।

টিনা বললো, 'ভয় পাবেন না, আমি জানি কী করতে হবে। খুব ব্যথা করছে?'

লোকটা কোনমতে বললো, 'হ্যাঁ।'

টিনা তখন এগিয়ে গিয়ে, বেচারার প্যান্ট খুলে, মিনিট দশেক ম্যাসেজ করে দিলো। তারপর বললো, 'এখন কেমন বোধ করছেন?'

লোকটা বললো, 'দারুণ, কিন্তু বুড়ো আঙুলটায় এসে বল লেগেছে তো, সাংঘাতিক ব্যথা করছে।'

আমি একজন ললিপপ বিক্রেতা


আরব মুল্লুকে বেড়াতে গেছে তিন ট্যুরিস্ট।

মরুভূমিতে পথ হারিয়ে দিন তিনেক ঘোরাঘুরি পর একদিন এক মরূদ্যানের সামনে হাজির হলো তারা। সেখানে শুধু মেয়ে আর মেয়ে, সবাই স্বল্পবসনা এবং সুন্দরী। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই গোবদাগাবদা চেহারার কয়েকজন মহিলা এসে তাদের গ্রেপ্তার করে নিয়ে গেলো আলিশান এক প্রাসাদের ভেতর। সেখানে জোব্বাপরা এক আরব শেখ বসে গড়গড়ায় তামাক খাচ্ছে, তাকে ঘিরে আছে অপরূপ সুন্দরী কিছু যুবতী।

গড়গড়া নামিয়ে শেখ বললো, 'আমি শেখ অমুক। এটা আমার মুল্লুক, এখানে যারা ভুল করে ঢুকে পড়ে, তাদের আমি কঠিন শাস্তি দিই।' প্রথমজনকে জিজ্ঞেস করলো সে, 'বলো, কী করো তুমি?'

প্রথম ট্যুরিস্ট জবাব দিলো, 'আমি একজন পুলিশ।'

শেখ হাততালি দিলো। দুই রূপসী সামনে এসে দাঁড়ালো। শেখ হুকুম করলো, 'যাও, এর যন্ত্রটাকে গুলি করে ঝাঁঝরা করে দাও।' তারপর দ্বিতীয়জনকে জিজ্ঞেস করলো সে, 'বলো, তুমি কী করো?'

দ্বিতীয় ট্যুরিস্ট জবাব দিলো, 'আমি একজন দমকলকর্মী।'

শেখ হাততালি দিলো। আরো দুই রূপসী সামনে এসে দাঁড়ালো। শেখ হুকুম করলো, 'যাও, এর যন্ত্রটাকে পুড়িয়ে ছাই করে দাও।' তারপর শেষজনকে জিজ্ঞেস করলো সে, 'বলো, কী করো তুমি?'

শেষ ট্যুরিস্ট দাঁত বের করে জবাব দিলো, 'আমি একজন ললিপপ বিক্রেতা।'

ওরা ওসব কিছু করছে


মিস্টার অ্যান্ড মিসেস রবিনসন ক্রুসো জাহাজডুবি হয়ে কয়েক বছর ধরে একটা দ্বীপে আটকা পড়ে আছে।

একদিন ভোরে তারা দেখতে পেলো, সৈকতে এক সুদর্শন যুবক অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছে, গায়ে নাবিকের পোশাক। সুস্থ হয়ে উঠে যুবক জানালো, তারও জাহাজডুবি হয়েছে। ওদিকে মিসেস ক্রুসো প্রথম দর্শনেই এই যুবকের প্রেমে পড়ে গেছে। কয়েকদিন পর সুযোগ বুঝে ঐ যুবককে প্রেম নিবেদন করলো সে।

কিন্তু রবিনসন আশেপাশে যতক্ষণ আছে, কোন কিছু করবার সুযোগ তাদের নেই। নাবিক যুবক রবিনসনকে পরামর্শ দিলো, সৈকতে একটা ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করা হোক। সে আর ক্রুসো ওতে চড়ে পাহারা দেবে, জাহাজ দেখতে পেলে পতাকা দিয়ে সংকেত দেবে। ক্রুসোর বেশ মনে ধরলো বুদ্ধিটা। বাঁশ দিয়ে একটা উঁচু ওয়াচ টাওয়ার তৈরি করলো তারা।

পরদিন প্রথমে পাহারা দেয়ার পালা নাবিকের। সে টাওয়ারে চড়লো, নিচে ক্রুসো আর তার বউ গেরস্থালি কাজ করতে লাগলো। কিছুক্ষণ পরই যুবক চেঁচিয়ে উঠলো, 'ছি, ক্রুসো ভাই! দিনে দুপুরেই ভাবীর ওপর এভাবে চড়াও হয়েছেন। ছি ছি ছি।' ক্রুসো নারকেল কুড়োচ্ছিলো, সে বিব্রত হয়ে ওপরে তাকিয়ে বললো, 'কী যে বলো, আমি কোথায়, আর ও কোথায়!'

যুবক চোখ কচলে বললো, 'ওহহো, দুঃখিত, আমার যেন মনে হলো ... সরি ভাই।' কিন্তু ঘন্টাখানেক পর আবার চেঁচিয়ে উঠলো সে, 'না, এবার আর কোন ভুল নেই। কী ভাই, একটু অন্ধকার হতে দিন না! এভাবে জঙলিদের মতো সক্কলের সামনে ... ছি ছি ছি।'

ক্রুসো আগুন ধরাচ্ছিলো, সে চটেমটে বললো, 'চোখের মাথা খেয়েছো নাকি ছোকরা, কী দেখতে কী দেখছো!'

যুবক খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে মাথা নেড়ে লজ্জিতভাবে হাসলো। 'ইয়ে, দুঃখিত, কিন্তু মনে হলো পষ্ট দেখলাম ...।'

কিছুক্ষণ বাদে যুবকের পাহারা দেয়ার পালা শেষ হলো, এবার ক্রুসো চড়লো টাওয়ারে। কিছুক্ষণ টাওয়ারে পায়চারি করে ক্রুসোর চোখ পড়লো নিচে। সে খানিকক্ষণ চেয়ে থেকে আপনমনে বললো, 'আরে, কী তামশা, ওপর থেকে দেখলে তো মনে হয়, সত্যি সত্যি নিচে ওরা ওসব কিছু করছে!'

কাটা পড়েছে। A nice bangla jokes


স্বৈরশাসক ভিলেজবাডি একবার ছুটিতে যাবেন থাইল্যান্ডে ফূর্তি করতে। কিন্তু তাঁর বেগম ফার্স্ট লেডি ইলুমিনুকে একা রেখে যেতে ভরসা পাচ্ছিলেন না। শেষে তিনি এক ফন্দি আঁটলেন, একটা ছোট্ট গিলোটিন ফিট করে গেলেন ইলুমিনুর ওখানে। তাঁর অবর্তমানে কোন হতভাগা সেখানে প্রবেশের অপচেষ্টা করলেই কচুকাটা।

থাইল্যান্ডের সৈকতে হপ্তাখানেক ফূর্তি সেরে দেশে ফিরলেন ভিলেজবাডি। এয়ারপোর্টে তাৎকে স্বাগত জানাতে হাজির মন্ত্রীসভার সব সদস্য।

ভিলেজবাডি প্লেন থেকে নেমেই হুকুম ঝাড়লেন, "প্যান্ট খোলো। সবাই। এখুনি।"

সবাই ভয়ে ভয়ে প্যান্ট খুললো। সবার প্রত্যঙ্গ কাটা পড়েছে, শুধু উপরাষ্ট্রপতি হানিমিল্ক বাদে।

ভিলেজবাডি খুব একচোট বকাবকি করলেন সবাইকে। "নালায়েক! নমকহারাম!"

সবাই মাথা নিচু করে রইলো।

ভিলেজবাডি হানিমিল্ককে জড়িয়ে ধরলেন। "বন্ধু! তুমিই আমার একমাত্র বন্ধু। বাকি সব শুয়োর। বলো বন্ধু, কিছু বলো!"

হানিমিল্ক জড়িয়ে জড়িয়ে কী যেন বললেন, বোঝা গেলো না। ভিলেজবাডি এবার হানিমিল্কের মুখ খুলে দেখলেন, তার জিভ কাটা পড়েছে।

ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায় A nice bangla jokes


প্রথম দিন ডেট সেরে বান্ধবীকে রাতের বেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে বাবু। দরজার পাশে দেয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো সে, ‘সোনা, একটা চুমো খেতে দাও আমাকে।’

‘কী? তুমি পাগল হলে? এখানে দাঁড়িয়ে  না না না!’

‘আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমো।’

‘না না, খুব ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে।’

‘আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?’

‘না না, কক্ষণো এভাবে আমি চুমো খেতে পারবো না।’

‘আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো --- খামোকা এমন করে না লক্ষ্মী!’

এমন সময় দরজা খুলে গেলো, বান্ধবীর ছোট বোন ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। চোখ ডলতে ডলতে সে বললো, ‘আপু, বাবা বলেছে, হয় তুমি চুমো খাও, নয়তো আমি চুমো খাই, নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমো খাবে --- কিন্তু তোমার বন্ধু যাতে আল্লার ওয়াস্তে ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায়।’

বেজন্মাই যথেষ্ঠ। *** Bamgla Adult jokes



এক পুলিশ ছুটিতে বেড়াতে গেছে দূরে এক পল্লী গাঁয়ে।

সেখানে কয়েকদিন কাটানোর পরই স্থানীয় স্কুলমাস্টারের মেয়ের প্রেমে পড়ে গেলো সে। তাদের প্রেম বেশ ঘন হয়ে উঠেছে, এমন সময় তার ছুটি শেষ হয়ে গেলো, শহরে ফিরে এলো সে।

কিন্তু মাসকয়েক পর আবার এক ছুটিতে সেই গাঁয়ে ফিরে গেলো পুলিশ। প্রেমিকার খোঁজ নিতে গিয়ে দেখলো, সে প্রেগন্যান্ট। প্রেমিকা জানালো, এ তারই ঔরসজাত শিশু।

আনন্দিত হয়ে পুলিশ বললো, ‘তুমি আমাকে টেলিগ্রাম করলে না কেন? আমি সাথে সাথে এসে তোমাকে বিয়ে করে ফেলতাম!’

প্রেমিকা মাথা নাড়লো। ‘উঁহু। বাবা রাজি হলো না। বললো, পরিবারে একটা বেজন্মাই যথেষ্ঠ।’

Wednesday, 13 February 2013

Biltu miyar baap


বল্টু মিয়া বড় হচ্ছে। ছেলের সামনেতো আর ওটা নিয়ে সরাসরি আলোচনা করা যায় না। তো আরাম খান আর তার স্ত্রী মিলে ঠিক করলো ওটাকে ওরা টাইপিং নামে ডাকবে।
দিনতো আর সমান যায় না। দুজনে লাগছে ব্যাপক ঝগড়া। মুখ-দর্শন বন্ধ, কথা বলাতো বটে।
রাতে আরাম খান বেচারার তো ঘুম আসে না। শুধু টাইপিং করতে ইচ্ছে করে।
বাধ্য হয়ে ছেলে বল্টু মিয়াকে বললো....
তোর মার কাছে শোনতো টাইপিং করবে নাকি ??

স্ত্রীর তখন পিরিয়ড চলে, সে বল্টু মিয়াকে বলল.....
তোর বাবাকে বল মেশিনে কালি পড়ে।

কি আর করা আরাম খান বাথরুমে গিয়ে নিজের হাত দিয়ে নিজের ইচ্ছা বিনষ্ট করলেন।

এর কিছুদিন পর স্ত্রীর মেশিনে কালি পড়া বন্ধ হইছে। তারও ইচ্ছা করছে টাইপিং করতে, বল্টু মিয়াকে ডেকে বলল....... তোর বাপকে বল মেশিনে কালি পড়া বন্ধ হইছে টাইপেং করবে নাকি........??
আরাম খানঃ তোর মাকে বল মেশিন নষ্ট থাকায় হাত দিয়ে লিখে ফেলছি ??