বল্টু মিয়া বড় হচ্ছে। ছেলের সামনেতো আর ওটা নিয়ে সরাসরি আলোচনা করা যায় না। তো আরাম খান আর তার স্ত্রী মিলে ঠিক করলো ওটাকে ওরা টাইপিং নামে ডাকবে।
দিনতো আর সমান যায় না। দুজনে লাগছে ব্যাপক ঝগড়া। মুখ-দর্শন বন্ধ, কথা বলাতো বটে।
রাতে আরাম খান বেচারার তো ঘুম আসে না। শুধু টাইপিং করতে ইচ্ছে করে।
বাধ্য হয়ে ছেলে বল্টু মিয়াকে বললো....
তোর মার কাছে শোনতো টাইপিং করবে নাকি ??
স্ত্রীর তখন পিরিয়ড চলে, সে বল্টু মিয়াকে বলল.....
তোর বাবাকে বল মেশিনে কালি পড়ে।
কি আর করা আরাম খান বাথরুমে গিয়ে নিজের হাত দিয়ে নিজের ইচ্ছা বিনষ্ট করলেন।
এর কিছুদিন পর স্ত্রীর মেশিনে কালি পড়া বন্ধ হইছে। তারও ইচ্ছা করছে টাইপিং করতে, বল্টু মিয়াকে ডেকে বলল....... তোর বাপকে বল মেশিনে কালি পড়া বন্ধ হইছে টাইপেং করবে নাকি........??
আরাম খানঃ তোর মাকে বল মেশিন নষ্ট থাকায় হাত দিয়ে লিখে ফেলছি ??
No comments:
Post a Comment